প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক পদে অনির্দিষ্ট সংখ্যক জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তররের (ডিপিই) অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের আবেদন ফি ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ২৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে। শেষ হবে ২৪ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলা বাদে দেশের বাকি সব জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
- আজকের চাকরির খবর - ক্লিক করুন
- আজকের সরকারি চাকরির খবর - ক্লিক করুন
- আজকের বেসরকারি কোম্পানির চাকরির খবর - ক্লিক করুন
চাকরি আবেদনের বয়স: প্রার্থীর বয়স ২৫-০৩–২০২০ তারিখে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে বয়স ৩২ বছর।
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহী প্রার্থীরা www.dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র পূরণ করে আগামী ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত জমা দিতে পারবেন।
প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’ এর শূন্যপদ এবং জাতীয়করণ করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিডিইপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। তবে তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের প্রার্থীরা এতে আবেদন করতে পারবেন না।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সহকারী শিক্ষকদের বেতন হবে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর গ্রেড ১৩ অনুযায়ী ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা।
২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৬৪ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মুজিববর্ষে সব শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে সম্ভব হয়নি। তবে গত সেপ্টেম্বরে নিয়োগের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার উদ্যোগ নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। অক্টোবরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলো।
মন্ত্রণালয়ের এই উদ্যোগের পর গত সেপ্টেম্বরে কোটামুক্ত রেখে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। প্রাথমিকের শিক্ষক পদটি ১৩তম গ্রেড হয়েছে।
সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে মোট উত্তীর্ণ হন ৫৫ হাজার ২৯৫ জন, নিয়োগ দেওয়া হয় ১৮ হাজার ১৪৭ জনকে। এর আগে একই বছর ২০১৪ সালের স্থগিত পরীক্ষাটিও নেওয়া হয়। ওই পরীক্ষায় মোট উত্তীর্ণ হন ২৯ হাজার ৫৫৫ প্রার্থী। এর মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হয় ৯ হাজার ৭৬৭ জনকে। এ দুই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও চূড়ান্ত নির্বাচিত হননি ৫৬ হাজার ৯৩৬ প্রার্থী। উত্তীর্ণ এসব প্রার্থী ২০১০-২০১১ সালের মতো প্যানেল নিয়োগ চান। তবে মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে, প্যানেলে নিয়োগ দেওয়া হবে না। নতুন করে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলো।
টাগ সমূহঃ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক চাকরির খবর ২০২০,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক চাকরির খবর ২০২১,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক চাকরির খবর,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক চাকরির খবর ২০২০,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২০,সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ... - Prio Jobs,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ,প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের,DPE Job Circular 2020 ৩২ হাজার পদে ... - Teletalk Jobs,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ,শিক্ষা অধিদপ্তর প্রাথমিক,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতা,প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ যোগ্যতা,প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ সার্কুলার,প্রাইমারি প্রধান শিক্ষক নিয়োগ ২০২০,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ আবেদনের নিয়ম,প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের যোগ্যতা,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতি